পটুয়াখালী কুয়াকাটায় হোটেল ব্যাবসার অন্তরালে রামরামা দেহ ব্যাবসা পরিচালনা কালে কুয়াকাটার আবাসিক হোটেল যমুনা গেষ্ট হাউজ থেকে মহিপুর থানা পুলিশের এস আই সাইদুল ইসলামের নেতৃত্বে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সময় শুক্রবার রাত ১১ টার সময় হোটেলের ০৯ ও ১০ নম্বর কক্ষ থেকে কলাপাড়ার কুমারপট্টির ওয়ালী উল্লাহর ছেলে নাজিব উল্লাহ, পটুয়াখালীর বড় বিঘার আইয়ুব আলীর ছেলে ইমন, একই এলাকার মজিবর ফকিরের ছেলে নুর আলম ফকির, গলাচিপার চর কাজলের খোরসেদ আলমের ছেলে রুমান, কলাপাড়ার বানাতি বাজারের নয়াপাড়া গ্রামের বেল্লাল হাওলাদারের স্ত্রী জোতি বেগম, বরিশালের গৌরনদীর বাসাইলের আবুল হোসেনের মেয়ে লাকি আক্তার কে আটক করে থানা পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানাগেছে কুয়াকাটার আবাসিক হোটেল যমুনা গেষ্ট হাউজ কর্তৃপক্ষ দীর্ঘদিন ধরে ধরা ছোঁয়ার বাহিরে থেকে দূর দুরন্ত থেকে নারী পতিতা এনে ব্যাবসা পরিচালনা করে আসছে। সর্বজন পরিচিত আলোচিত লাকি হোটেল ছিলো এটি যেটিতে একসময় প্রকাশ্যে দেহ ব্যবসা ও মেয়েদের দিয়ে পতিতা বৃত্তি করানো হতো।
সেই হোটেলটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে যমুনা গেষ্ট হাউস শুধু নামই পরিবর্তিত হয়েছে কিন্তু তাদের কাজের ধরন এখনো অপরিবর্তিত কেউ কেউ বলছে নতুন মোড়কে পুরোনো ব্যাবসা।
জানাগেছে কুয়াকাটার স্থানীয় একটি অসাধু প্রভাবশালী চক্র এই ব্যাবসা দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে। স্থানীয়দের দাবি যাতে এই হোটেল টি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
মহিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামান জানান আটককৃত দের বিরুদ্ধে মামালা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ আরা হয়েছে। তিনি আরো বলেন মহিপুর থানা পুলিশ সব সময় সজাগ রয়েছে যাতে কোথাও এই ধরনের কর্মকান্ড পরিচালিত না হতে পারে।